Showing posts with label ওয়েব ডিজাইন. Show all posts
Showing posts with label ওয়েব ডিজাইন. Show all posts

How to remove sidebar in blogger and create a full width page

How to remove sidebar in blogger and create a full width page
              ————————–— بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ ————————–—

সবাইকে আমার আন্তরিক সালাম এবং শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি। আপনাদের একটা সাধারণ টিপস দেখাবো কিভাবে আপনি আপনার ব্লগ সাইট টিকে সম্পূর্ণ প্রসস্থ করবেন?? একটা ফুল প্রসস্থ পেজ অনেক বেশি প্রফেশনাল মনে হয় অন্য সাধারণ ব্লগ থেকে। আর এতে আপনার ব্লগ টি দেখতেও দারুন কাগে।






How to remove sidebar in blogger and create a full width page:

এটা আপনার পেইজ এবং পোস্ট উভয় ক্ষেত্রেই কাজ করবে। আপনি শুধু নিচের ধাপ গুল অনুসরণ করুন।

১। ব্লগার ড্যাশবোর্ডে গিয়ে নতুন পেইজ/পোস্ট এ ক্লিক করুন,
২। HTML TAB এডিটর এ ক্লিক করুন,
৩। নিচের CSS/XML কোড পেস্ট করুনঃ

<style>
#sidebar-wrapper, #midsidebar-wrapper, .gapad2, .blog-pager, .post-header-line-1, .post-footer { display:none !important;} #main-wrapper { width:98%!important;} .post { width:98%!important; }
</style>



৪।  width:98%     থেকে আপনি আপনার পেইজের/পোস্টের প্রসস্থতাকমিয়ে বাড়িয়ে নিতে পারেন, ইচ্ছা করলে % এর জায়গায় px পিক্সেল ও ব্যবহার করতে পারেন। যেমনঃ 960px
৫। এবার পাবলিশ করে দেখুন আপনার পেইজ/ পোস্টটি ... 
বিস্তারিত পড়ুন

Top 20 High PR Auto Approve Dofollow Blogs List 2015

Top 20 High PR Auto Approve Dofollow Blogs List 2015
              ————————–— بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ ————————–—

 সবাইকে আমার আন্তরিক সালাম এবং শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি। আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করবো Top 20 High PR Auto Approve Dofollow Blogs । যার সাহায্যে আপনি আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগের ব্যাক লিংক করাতে পারবেন। একটি ওয়েব সাইটের গুগোল রাঙ্ক কিংবা আলেক্সা রাঙ্ক বাড়াতে ব্যাক লিংকের বিকল্প কিছু নেই।

এস ই ও এক্সপার্টরা জানেন যে প্রত্যেক ব্লগারকে তাদের ওয়েবসাইটের পেজ রেঙ্ক পাওয়ার জন্য অবশ্যই উচ্চ মানের ব্যাকলিংক প্রয়োজন। বিভিন্নভাবে ব্যাকলিংক পাওয়া যায় যেমন ফোরাম টিউনিং, ডিরেক্টরি সাবমিশন, ব্লগ টিউমেন্ট ইত্যাদি। তাই আমি আজ যে লিস্ট শেয়ার করছি তা দিয়ে আপনারা ব্যাকলিংক তৈরির পাশাপাশি ভালো ভিজিটরও পেতে পারেন।


Top 20 High PR Auto Approve Dofollow Blogs List 2015:

 

NO.ফ্রী সোশ্যাল ব্যাক লিংক সাইট
2http://foros.universia.es/
1http://www.educause.edu/blog
3http://pressblog.uchicago.edu/
4http://delong.typepad.com/
5http://www.grokdotcom.com/
6http://links.org.au/
7http://www.currybet.net/
8http://blog.mofuse.com/
9http://www.socialtimes.com/
10http://weblogtoolscollection.com/
11http://www.seomoz.org/blog
12http://www.communityspark.com/
13http://focusorganic.com/
14http://www.layercake.net/
15http://www.hobo-web.co.uk/seo-blog/
16http://www.krisbuytaert.be/blog/
17http://blog.dmbcllc.com/
18http://therenegadewriter.com/
19http://www.iayork.com/MysteryRays/
20http://www.lifeinthefastlane.ca/


 

বিস্তারিত পড়ুন

ব্লগ কি এবং ওয়েব সাইট কি ??

ব্লগ কি এবং ওয়েব সাইট কি ??
আমাদের  প্রত্যেকের রয়েছে  নিজস্ব চিন্তা, ভাবনা,মতামত,রয়েছে আলাদা আলাদা  দৃষ্টি ভঙ্গী ।
এবং সে  গুলো আমরা অন্যদের সাথে প্রকাশ করতে চাই ।
ইন্টারনেট হল নিজের অনুভূতি বা ভাবনা চিন্তা  গুলো প্রকাশের অন্যতম একটা  মাধ্যম ।
একটা উদাহারন  দিয়ে বলি--
বাস্তব জগতে হয়ত  একটা  প্রতিষ্ঠান বা একজন ব্যক্তি খুবই পরিচিত বা সন্মানিত ।
কিন্তু  বিশাল  এই  ভার্চুয়াল জগতে  তাঁর কোন  অস্তিস্ত নেই ।
ইন্টারনেট দুনিয়ার তার কোন বিচরণ নেই ।
তার পরিচিতি বা কাজকর্ম  গুলো  শুধু   মাত্র  একটি  নির্দিষ্ট  অঞ্চলের মাঝে   সীমাবন্ধ।
অথচ, পৃথিবীর  ৫০ % এর বেশি মানুষ  এখন এই ইন্টারনেট এর বিশাল জগতে বিচরণ করে।
তাদের  রয়েছে নিজেদের আলাদা একটা জগত ।
নিজের মতামত বা চিন্তা ভাবনা , অনুভূতি বা  টুকিটাকি লেখা প্রকাশের জন্য রয়েছে  নিজের একটা  স্বাধীন প্লাটফরম ।
এখন কথা হল কিভাবে নিজের আলাদা একটা জগত বা স্বাধীন প্লাটফরম  তৈরি করবেন?
যাকে সহজ কথায়  আমরা ব্লগ বা ব্যক্তিগত  ওয়েবসাইট বলে থাকি ।
#প্রথমে ব্লগ/ ওয়েব সাইট সম্পর্কে একটু  প্রাথমিক ধারনা দেই ।
ব্লগ বা ওয়েবসাইট এর সংজ্ঞা বিভিন্ন দৃষ্টিকোন থেকে ভিন্ন ভিন্ন ।
এর বিশালতার কোন সীমা পরিসীমা নেই ।
অনেক ওয়েবসাইট  ব্যবসায়   প্রতিষ্ঠান  কিনবা বিভিন্ন   আর্থিক লেনদেন করে থাকে আমরা সেই  সব বাণিজ্যিক ওয়েবসাইট সম্পর্কে   পরবর্তীতে জানবো ।
এখন আপাতত  আমরা ব্যক্তিগত ব্লগ / ওয়েবসাইট  সম্পর্কে জানবো ।
খুব ছোট ও ব্যক্তিগত পর্যায়ে
ব্লগ /ওয়েবসাইট হল  নিজের একটা   স্বাধীন প্লাটফরম   যেখানে   বিভিন্ন  বিষয়ে আপনার চিন্তা- ভাবনা/ যাই আপনি শেয়ার করেন না কেন সব কিছু  জমা থাকবে ।
এবং এটা সমস্ত পৃথিবীর কাছে উন্মুক্ত।
যে কেউ আপনাকে খুজে পাবে ।
আপনার  লেখা ভাবনা চিন্তা/ যাই আপনি  প্রকাশ করেন না কেন
সব নিমিষেই পাওয়া যাবে  ।
এবং পৃথিবীর  যে কোন প্রান্ত থেকে  যেকোনো দেশের লোক আপনার শেয়ার করা বিষয়  গুলো পড়তে বা বিভিন্ন উপকারে লাগাতে পারবে ।
এখন যদি বলেন, আমার  তো একটা ফেসবুক আইডি আছে , যেখানে আমি নিয়মিত  আমার লেখা বা কথা, ছবি যা ইচ্ছে প্রকাশ করি।
তাহলে কেন শুধু  এত  কাহিনী করে ব্লগ/ ওয়েবসাইট খুলতে যাবো?
# আপনার ফেসবুক আইডি সম্পর্কে আপনি  নিশ্চিত করে বলতে পারেন না , এইটা কালকে বন্ধ হয়ে যাবে না?
বা হ্যাক হয়ে যাবে না।
যাই শেয়ার করছেন না কেন?
এইটা আপনার প্রোফাইল এ টিউন হচ্ছে ঠিকই, কিন্তু সেই আইডি টি নষ্ট বা ব্যান হয়ে গেলে
এত সব টিউন/ স্ট্যাটাস বা ছবি   সব একবারে  চিরতরে হারিয়ে যাবে ।
আবার নুতুন করে নুতন আইডি করতে হবে।
#আর  ফেসবুকে   আপনার  শেয়ার করা  কন্টেন্ট( সব এক সাথে মিলিয়ে) শুধু মাত্র  আপনার  বন্ধুদের মাঝে সীমাবদ্ধ।
সব চেয়ে বড় কথা এইটা কিন্তু ব্লগ বা ওয়েবসাইট এর পূর্ণ সংজ্ঞা নয়
ফেসবুক বা  এই জাতীয় অন্যান্য  সামাজিক মাধ্যম  গুলো  নিজেরাই এক একটা ওয়েবসাইট ।
এবং  বলতে গেলে  আমরা   ফেসবুকে ( মার্ক যাকারবাগ) এর ওয়েবসাইট এ আমাদের ভাবনা চিন্তা/ স্ট্যাটাস  গুলো প্রকাশ করছি ।
আমাদের প্রয়োজন নিজের একটা আলাদা  স্বাধীন  প্লাটফরম বা ব্লগ/ ওয়েবসাইট।
বা নিজের নামে  একটা আলাদা ইমেইল ঠিকানা ।
যেমন :-  http://www.aimzworld.tk
mail@aimzworld.tk
#ব্লগ বা ওয়েবসাইট এর মধ্যে  পার্থক্য :-
সব ওয়েবসাইট ব্লগ হতে পারে কিন্তু সব ব্লগ ওয়েবসাইট নয় ।
খুব সাধারনভাবে
ব্লগ হল  http://www.google.com  এর  একটি  সেবা  http://www.blogger.com
যেখানে  আপনার জিমেইল আইডির মাধ্যমে প্রবেশ করে ব্লগ  যত ইচ্ছে ব্লগ খুলতে পারবেন ।
এ ছাড়া  আরও   অসংখ্য   প্রতিষ্ঠান রয়েছে  যারা ব্লগ খুলার সুবিধা প্রধান করে ।
http://www.wordpress.com
http://www.blog.com
ইত্যাদি
খুব ছোট অর্থে
ওয়েব সাইট হল  একটি   সার্ভার  এর  আওতাধীন  সংরক্ষিত  কন্টেন্ট সমূহকে একটি ডোমেইন এর মাধ্যমে  ব্যবহার করা।
এবং  প্রয়োজনে ওয়েব সাইট অ্যাডমিনের ইচ্ছে অনুযায়ী পরিচালনা করা ।
যেমন :
http://www.aimzworld.tk
এর একটি  hosting/ server রয়েছে ।
যেখানে ওয়েবসাইট টির সব  কন্টেন্ট বা তথ্য জমা রয়েছে
এবং এ সব  তথ্য একটি  নির্দিষ্ট ঠিকানায় রয়েছে
যে টা হল  http://www.aimzworld.tk  যাকে আমরা ডোমেইন বলি ।
এ ছাড়া রয়েছে আরও   বিভিন্ন   hosting/ server  সম্পকিত কাজ রয়েছে
-------------------------------------------------------------------------------
আমরা এখানে আপাতত ব্লগ নিয়ে আলোচনা করব ।
ব্লগ সাইট কিভাবে করতে হয় :-

পদক্ষেপ ১ –  একটি Google অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন।

প্রথমে, আপনার একটি Google অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে।
যদি ইতিমধ্যেই অ্যাকাউন্ট থেকে থাকে, তাহলে পদক্ষেপ ১ বাদ দিয়ে পদক্ষেপ ২ থেকে আরম্ভ করুন।
কিন্তু, যদি অ্যাকাউন্ট না থেকে থাকে, তাহলে পদক্ষেপ ১ অনুসরণ করুন।
সাইন ইন
Google সাইন ইন পেজে যান, এবং সেখানে একটি সাইন আপ বাটন পাবেন যা একদম উপরে ডান দিকের কোনায় অবস্থিত (উপরের ছবিটি দেখুন),
এরপর বাটনটিতে  ক্লিক করলে আপনি একটি সাইন আপ পেজ পাবেন।
গুগোল অ্যাকাউন্ট
সমস্ত প্রয়োজনীয় ফিল্ডগুলো পূরণ করুন একটি নতুন Google অ্যাকাউন্ট তৈরি করার জন্য। যখন অ্যাকাউন্ট তৈরি হয়ে যাবে,
আপনি Google এর যেকোনো প্রোডাক্টে সাইন ইন করতে পারবেন, Blogger তার মধ্যে একটি।

পদক্ষেপ ২ – Blogger.com এ সাইন ইন করুন Google অ্যাকাউন্ট দ্বারা

সাইন ইন ব্লগার
ব্রাউজারে blogger.com টাইপ করলে Google সাইন ইন পেজ আসবে। এর মানে আপনার Google অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে Blogger এ সাইন ইন করতে গেলে।
আমি বিশ্বাস করবো যে, আপনি ইতিমধ্যেই Google অ্যাকাউন্ট তৈরি করে ফেলেছেন। যদি না করে থাকেন,
তাহলে পদক্ষেপ ১ অনুসরণ করুন। এখন, আপনার Google ইমেল এড্রেস ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে Blogger এ সাইন ইন করুন।

পদক্ষেপ ৩ – একটি নতুন ব্লগ তৈরি করুন

Blogger অ্যাকাউন্ট এ সফলভাবে সাইন ইন করার পরে, আপনি Blogger এর প্রথম পাতা পাবেন।
এখন, তাহলে চলুন একটি নতুন ব্লগ তৈরি করা যাক। প্রথমে, New Blog বাটনে ক্লিক করুন যা Blogger এর প্রথম পাতার বাম দিকে অবস্থিত।
আপনার স্ক্রিনে একটি নতুন উইন্ডো আসবে। এখন, আপনাকে আপনার ব্লগের শিরোনাম দিতে হবে।
আপনার ব্লগটি কি বিষয়ে, শিরোনাম তা উপস্থাপন করে। এই জন্য, একটি বিষয়ভিত্তিক শিরোনাম হওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
যেমন, আপনি যদি আপনার ব্যক্তিগত বিষয়ে ব্লগ খুলতে চান, তাহলে শিরোনামের নাম দিতে পারেন My Personal Blog.
নতুন ব্লগ
এরপরে, আপনাকে আপনার ব্লগের Domain Address দিতে হবে।
এমন একটি নাম নির্বাচন করুন যা আপনার ব্লগের বিষয়ের সাথে সম্পৃক্ত। যেমন, আপনার ব্যক্তিগত ব্লগ হলে নাম দিতে পারেন “mypersonalblog”,
এখন আপনার ব্লগের সম্পূর্ণ এড্রেস হবে “mypersonalblog.blogspot.com”. এর আগে নিশ্চিত হয়ে নিন, আপনার নির্বাচিত নামটি সুলভ  কিনা।
সবশেষে, আপনার পছন্দনীয় টেম্পলেট নির্বাচন করুন এবং এরপর Create Blog বাটনে ক্লিক করুন।
অভিনন্দন!
সবকিছু ঠিক থাকলে আপনি একটি নিশ্চিতকরণ বার্তা পাবেন যে, আপনার ব্লগ তৈরি হয়ে গেছে।
এখন, আপনি আপনার ব্লগ উপভোগ করতে পারবেন নতুন আর্টিকেল লেখার মধ্য দিয়ে।
এরপর আর বিভিন্ন কাজ রয়েছে
যেমন একটি ভাল টেম্পলেট ব্লগে সেটাপ করা,
টেম্পলেট টি প্রয়োজন মত সম্পাদনা করা ।
এবং আরও  কিছু ছোট ছোট   আনুষঙ্গিক কাজ।
আপাতত আপনার ব্লগটি  তৈরি হয়ে গেছে।
এবং আপনি শেয়ার করতে পারেন আপনার লেখা গুলো।
পরবর্তীতে  কিভাবে ব্লগ ডিজাইন করবেন সেটা নিয়ে আলোচনা করব।
এবং  কিভাবে    hosting/ server এর মাধ্যমে ওয়েবসাইট/ ব্লগ  তৈরি করা যায়।
সেটা  আলোচনা করব।
ভুল হলে ক্ষমা করবেন, আর এই সম্পর্কিত অনেক টিউন আছে, এই শুধু মাত্র  নতুনদের জন্য...।
আজকের মত এই পর্যন্ত
বিস্তারিত পড়ুন

জেনে নিন রেসপনসিভ ওয়েব ডিজাইন কাকে বলে এবং কি ?

জেনে নিন রেসপনসিভ ওয়েব ডিজাইন কাকে বলে এবং কি ?

►রেসপনসিভ কি?

আমরা অনেকেই রেসপনসিভ ওয়েব সাইট এর কথা শুনেছি। আমরা অনেকেই হয়ত জানিনা না রেসপনসিভ জিনিষটা কি? কোন সাইটকে রেসপনসিভ করার মানে হল-ওই ওয়েবসাইট কন্টেন্ট সব ঠিক রেখে সাইটের মূল লেয়াউট বিভিন্ন ডিভাইস যেমন ডেক্সটপ, ট্যাব, ট্যাবলেট, স্মার্টফোনের ব্রাউজারের জন্য সুবিধাজনকভাবে ভিজিটরের কাছে প্রদর্শিত হয়। এটাই হলো রেসপনসিভ।

►রেসপনসিভ ওয়েব ডিজাইন কি?

বর্তমান সময়ে স্মার্ট ফোন এবং ট্যাব ডিভাইসে ইন্টারনেট ব্রাউজিং অত্যন্ত জনপ্রিয়। আগে ওয়েব ডিজাইন এর সময় শুধু ডেস্কটপ বা ল্যাপটপ এর মনিটর এর স্ক্রীন রেজোলিউশান এর হিসাব মাথায় রেখে ডিজাইন করা হত। কিন্তু বর্তমানে রেসপনসিভ গ্রিড লেআউট পদ্ধতির মাধ্যমে যে কোন ধরনের ডিভাইসের স্ক্রীন এ একটি ওয়েবসাইট নিখুতভাবে উপস্থাপন সম্ভব। রেসপনসিভ ওয়েব ডিজাইন এমনেই এক প্রযুক্তি যার সাহায্যে ওয়েবসাইট তৈরি করলে সেটি যত বড় সাইজের কিংবা রেজুলুশানের পর্দার ডিভাইস কিংবা হোক না কেন, সেটি সুন্দরভাবে পর্দায় সেট হয়ে প্রদর্শিত হবে ভিজিটরের পর্দায়। এখন এই রেসপনসিভ ওয়েব টেকনোলজী ব্যবহারের ফলে কোন কন্টেন্ট বাদ দিতে হয় না বরং কন্টেন্টগুলো সহজেই যেকোন পর্দায় ফিট হয়ে যায়।
কত ভাবে একজন ওয়েব ডিজাইনার উপার্জন করেন ?
একজন প্রফেশনাল ওয়েব ডিজাইনারের কাজের ক্ষেত্র অনলাইনে এতটাই বেপক যে, ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসে কাজ করে অর্থ উপার্জন করতে পারে, বিভিন্ন অনলাইন শপিং মার্কেটে নিজের তৈরিকৃত ডিজাইন জমা দিয়ে উপার্জন করতে পারে এবং কর্পোরেট লেভেল এ ওয়েব ডিজাইনার হিসেবে চাকুরির অনেক সুযোগ রয়েছে, এ ধরনের বহুমূখী উপার্জনের রাস্তা খুলে যায় একজন প্রফেশনাল রেসপনসিভ - ওয়েব ডিজাইনরের জন্য। এবং দেশীয় বাজারে রেসপনসিভ ওয়েব ডিজাইনরের চাহিদা ২০১৩ সাল থেকে বেড়েই চলেছে, এর কারণ হচ্ছে ইউজার এখন বিভিন্ন ডিভাইস যেমন: ডেক্সটপ, ল্যাপটপ, মোবাইল, ট্যাব, ট্যাবলেট, এবং স্মার্টফোন .... থেকে সাইট ব্রাউজ করে।
আমরা অনেকেই শর্টকাট রাস্তায় উপার্জন করতে চাই, কিন্তু শর্টকাট রাস্তায় উপার্জনে থাকে অনিশ্চয়তা এবং আয় হলেও পরিমানে স্বল্প। কিন্তু, কিছু সময় নিয়ে ধৈর্য ও পরিশ্রমের সাথে নিজেকে একজন রেসপনসিভ ওয়েব ডিজাইনার হিসাবে তৈরি করতে পারলে আপনাকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হবে না। শর্ত হচ্ছে, আপনার সাইট তৈরির দক্ষতা হতে হবে আন্তর্জাতিক মানের। দক্ষতা অর্জনে সকল ধরনের সহযোগিতায় আমরা আছি আপনার পাশে! আপনার অনলাইন আয় হবে সুনিশ্চিত, ক্যারিয়ার হবে উজ্জ্বল।
রেসপনসিভ ওয়েব ডিজাইন সম্পর্কে বিস্তারিত দেখুন
বিস্তারিত পড়ুন