আমাদের প্রত্যেকের রয়েছে নিজস্ব চিন্তা, ভাবনা,মতামত,রয়েছে আলাদা আলাদা দৃষ্টি ভঙ্গী ।
এবং সে গুলো আমরা অন্যদের সাথে প্রকাশ করতে চাই ।
ইন্টারনেট হল নিজের অনুভূতি বা ভাবনা চিন্তা গুলো প্রকাশের অন্যতম একটা মাধ্যম ।
একটা উদাহারন দিয়ে বলি--
বাস্তব জগতে হয়ত একটা প্রতিষ্ঠান বা একজন ব্যক্তি খুবই পরিচিত বা সন্মানিত ।
কিন্তু বিশাল এই ভার্চুয়াল জগতে তাঁর কোন অস্তিস্ত নেই ।
ইন্টারনেট দুনিয়ার তার কোন বিচরণ নেই ।
তার পরিচিতি বা কাজকর্ম গুলো শুধু মাত্র একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলের মাঝে সীমাবন্ধ।
অথচ, পৃথিবীর ৫০ % এর বেশি মানুষ এখন এই ইন্টারনেট এর বিশাল জগতে বিচরণ করে।
তাদের রয়েছে নিজেদের আলাদা একটা জগত ।
নিজের মতামত বা চিন্তা ভাবনা , অনুভূতি বা টুকিটাকি লেখা প্রকাশের জন্য রয়েছে নিজের একটা স্বাধীন প্লাটফরম ।
এখন কথা হল কিভাবে নিজের আলাদা একটা জগত বা স্বাধীন প্লাটফরম তৈরি করবেন?
যাকে সহজ কথায় আমরা ব্লগ বা ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট বলে থাকি ।
#প্রথমে ব্লগ/ ওয়েব সাইট সম্পর্কে একটু প্রাথমিক ধারনা দেই ।
ব্লগ বা ওয়েবসাইট এর সংজ্ঞা বিভিন্ন দৃষ্টিকোন থেকে ভিন্ন ভিন্ন ।
এর বিশালতার কোন সীমা পরিসীমা নেই ।
অনেক ওয়েবসাইট ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান কিনবা বিভিন্ন আর্থিক লেনদেন করে থাকে আমরা সেই সব বাণিজ্যিক ওয়েবসাইট সম্পর্কে পরবর্তীতে জানবো ।
এখন আপাতত আমরা ব্যক্তিগত ব্লগ / ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানবো ।
খুব ছোট ও ব্যক্তিগত পর্যায়ে
ব্লগ /ওয়েবসাইট হল নিজের একটা স্বাধীন প্লাটফরম যেখানে বিভিন্ন বিষয়ে আপনার চিন্তা- ভাবনা/ যাই আপনি শেয়ার করেন না কেন সব কিছু জমা থাকবে ।
এবং এটা সমস্ত পৃথিবীর কাছে উন্মুক্ত।
যে কেউ আপনাকে খুজে পাবে ।
আপনার লেখা ভাবনা চিন্তা/ যাই আপনি প্রকাশ করেন না কেন
সব নিমিষেই পাওয়া যাবে ।
এবং পৃথিবীর যে কোন প্রান্ত থেকে যেকোনো দেশের লোক আপনার শেয়ার করা বিষয় গুলো পড়তে বা বিভিন্ন উপকারে লাগাতে পারবে ।
এখন যদি বলেন, আমার তো একটা ফেসবুক আইডি আছে , যেখানে আমি নিয়মিত আমার লেখা বা কথা, ছবি যা ইচ্ছে প্রকাশ করি।
তাহলে কেন শুধু এত কাহিনী করে ব্লগ/ ওয়েবসাইট খুলতে যাবো?
# আপনার ফেসবুক আইডি সম্পর্কে আপনি নিশ্চিত করে বলতে পারেন না , এইটা কালকে বন্ধ হয়ে যাবে না?
বা হ্যাক হয়ে যাবে না।
যাই শেয়ার করছেন না কেন?
এইটা আপনার প্রোফাইল এ টিউন হচ্ছে ঠিকই, কিন্তু সেই আইডি টি নষ্ট বা ব্যান হয়ে গেলে
এত সব টিউন/ স্ট্যাটাস বা ছবি সব একবারে চিরতরে হারিয়ে যাবে ।
আবার নুতুন করে নুতন আইডি করতে হবে।
#আর ফেসবুকে আপনার শেয়ার করা কন্টেন্ট( সব এক সাথে মিলিয়ে) শুধু মাত্র আপনার বন্ধুদের মাঝে সীমাবদ্ধ।
সব চেয়ে বড় কথা এইটা কিন্তু ব্লগ বা ওয়েবসাইট এর পূর্ণ সংজ্ঞা নয়
ফেসবুক বা এই জাতীয় অন্যান্য সামাজিক মাধ্যম গুলো নিজেরাই এক একটা ওয়েবসাইট ।
এবং বলতে গেলে আমরা ফেসবুকে ( মার্ক যাকারবাগ) এর ওয়েবসাইট এ আমাদের ভাবনা চিন্তা/ স্ট্যাটাস গুলো প্রকাশ করছি ।
আমাদের প্রয়োজন নিজের একটা আলাদা স্বাধীন প্লাটফরম বা ব্লগ/ ওয়েবসাইট।
বা নিজের নামে একটা আলাদা ইমেইল ঠিকানা ।
যেমন :- http://www.aimzworld.tk
mail@aimzworld.tk
#ব্লগ বা ওয়েবসাইট এর মধ্যে পার্থক্য :-
সব ওয়েবসাইট ব্লগ হতে পারে কিন্তু সব ব্লগ ওয়েবসাইট নয় ।
খুব সাধারনভাবে
ব্লগ হল http://www.google.com এর একটি সেবা http://www.blogger.com
যেখানে আপনার জিমেইল আইডির মাধ্যমে প্রবেশ করে ব্লগ যত ইচ্ছে ব্লগ খুলতে পারবেন ।
এ ছাড়া আরও অসংখ্য প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা ব্লগ খুলার সুবিধা প্রধান করে ।
http://www.wordpress.com
http://www.blog.com
ইত্যাদি
খুব ছোট অর্থে
ওয়েব সাইট হল একটি সার্ভার এর আওতাধীন সংরক্ষিত কন্টেন্ট সমূহকে একটি ডোমেইন এর মাধ্যমে ব্যবহার করা।
এবং প্রয়োজনে ওয়েব সাইট অ্যাডমিনের ইচ্ছে অনুযায়ী পরিচালনা করা ।
যেমন :
http://www.aimzworld.tk
এর একটি hosting/ server রয়েছে ।
যেখানে ওয়েবসাইট টির সব কন্টেন্ট বা তথ্য জমা রয়েছে
এবং এ সব তথ্য একটি নির্দিষ্ট ঠিকানায় রয়েছে
যে টা হল http://www.aimzworld.tk যাকে আমরা ডোমেইন বলি ।
এ ছাড়া রয়েছে আরও বিভিন্ন hosting/ server সম্পকিত কাজ রয়েছে
-------------------------------------------------------------------------------
আমরা এখানে আপাতত ব্লগ নিয়ে আলোচনা করব ।
ব্লগ সাইট কিভাবে করতে হয় :-
যদি ইতিমধ্যেই অ্যাকাউন্ট থেকে থাকে, তাহলে পদক্ষেপ ১ বাদ দিয়ে পদক্ষেপ ২ থেকে আরম্ভ করুন।
কিন্তু, যদি অ্যাকাউন্ট না থেকে থাকে, তাহলে পদক্ষেপ ১ অনুসরণ করুন।
Google সাইন ইন পেজে যান, এবং সেখানে একটি সাইন আপ বাটন পাবেন যা একদম উপরে ডান দিকের কোনায় অবস্থিত (উপরের ছবিটি দেখুন),
এরপর বাটনটিতে ক্লিক করলে আপনি একটি সাইন আপ পেজ পাবেন।
সমস্ত প্রয়োজনীয় ফিল্ডগুলো পূরণ করুন একটি নতুন Google অ্যাকাউন্ট তৈরি করার জন্য। যখন অ্যাকাউন্ট তৈরি হয়ে যাবে,
আপনি Google এর যেকোনো প্রোডাক্টে সাইন ইন করতে পারবেন, Blogger তার মধ্যে একটি।
ব্রাউজারে blogger.com টাইপ করলে Google সাইন ইন পেজ আসবে। এর মানে আপনার Google অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে Blogger এ সাইন ইন করতে গেলে।
আমি বিশ্বাস করবো যে, আপনি ইতিমধ্যেই Google অ্যাকাউন্ট তৈরি করে ফেলেছেন। যদি না করে থাকেন,
তাহলে পদক্ষেপ ১ অনুসরণ করুন। এখন, আপনার Google ইমেল এড্রেস ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে Blogger এ সাইন ইন করুন।
এখন, তাহলে চলুন একটি নতুন ব্লগ তৈরি করা যাক। প্রথমে, New Blog বাটনে ক্লিক করুন যা Blogger এর প্রথম পাতার বাম দিকে অবস্থিত।
আপনার স্ক্রিনে একটি নতুন উইন্ডো আসবে। এখন, আপনাকে আপনার ব্লগের শিরোনাম দিতে হবে।
আপনার ব্লগটি কি বিষয়ে, শিরোনাম তা উপস্থাপন করে। এই জন্য, একটি বিষয়ভিত্তিক শিরোনাম হওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
যেমন, আপনি যদি আপনার ব্যক্তিগত বিষয়ে ব্লগ খুলতে চান, তাহলে শিরোনামের নাম দিতে পারেন My Personal Blog.
এরপরে, আপনাকে আপনার ব্লগের Domain Address দিতে হবে।
এমন একটি নাম নির্বাচন করুন যা আপনার ব্লগের বিষয়ের সাথে সম্পৃক্ত। যেমন, আপনার ব্যক্তিগত ব্লগ হলে নাম দিতে পারেন “mypersonalblog”,
এখন আপনার ব্লগের সম্পূর্ণ এড্রেস হবে “mypersonalblog.blogspot.com”. এর আগে নিশ্চিত হয়ে নিন, আপনার নির্বাচিত নামটি সুলভ কিনা।
সবশেষে, আপনার পছন্দনীয় টেম্পলেট নির্বাচন করুন এবং এরপর Create Blog বাটনে ক্লিক করুন।
অভিনন্দন!
সবকিছু ঠিক থাকলে আপনি একটি নিশ্চিতকরণ বার্তা পাবেন যে, আপনার ব্লগ তৈরি হয়ে গেছে।
এখন, আপনি আপনার ব্লগ উপভোগ করতে পারবেন নতুন আর্টিকেল লেখার মধ্য দিয়ে।
এরপর আর বিভিন্ন কাজ রয়েছে
যেমন একটি ভাল টেম্পলেট ব্লগে সেটাপ করা,
টেম্পলেট টি প্রয়োজন মত সম্পাদনা করা ।
এবং আরও কিছু ছোট ছোট আনুষঙ্গিক কাজ।
আপাতত আপনার ব্লগটি তৈরি হয়ে গেছে।
এবং আপনি শেয়ার করতে পারেন আপনার লেখা গুলো।
পরবর্তীতে কিভাবে ব্লগ ডিজাইন করবেন সেটা নিয়ে আলোচনা করব।
এবং কিভাবে hosting/ server এর মাধ্যমে ওয়েবসাইট/ ব্লগ তৈরি করা যায়।
সেটা আলোচনা করব।
ভুল হলে ক্ষমা করবেন, আর এই সম্পর্কিত অনেক টিউন আছে, এই শুধু মাত্র নতুনদের জন্য...।
আজকের মত এই পর্যন্ত
এবং সে গুলো আমরা অন্যদের সাথে প্রকাশ করতে চাই ।
ইন্টারনেট হল নিজের অনুভূতি বা ভাবনা চিন্তা গুলো প্রকাশের অন্যতম একটা মাধ্যম ।
একটা উদাহারন দিয়ে বলি--
বাস্তব জগতে হয়ত একটা প্রতিষ্ঠান বা একজন ব্যক্তি খুবই পরিচিত বা সন্মানিত ।
কিন্তু বিশাল এই ভার্চুয়াল জগতে তাঁর কোন অস্তিস্ত নেই ।
ইন্টারনেট দুনিয়ার তার কোন বিচরণ নেই ।
তার পরিচিতি বা কাজকর্ম গুলো শুধু মাত্র একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলের মাঝে সীমাবন্ধ।
অথচ, পৃথিবীর ৫০ % এর বেশি মানুষ এখন এই ইন্টারনেট এর বিশাল জগতে বিচরণ করে।
তাদের রয়েছে নিজেদের আলাদা একটা জগত ।
নিজের মতামত বা চিন্তা ভাবনা , অনুভূতি বা টুকিটাকি লেখা প্রকাশের জন্য রয়েছে নিজের একটা স্বাধীন প্লাটফরম ।
এখন কথা হল কিভাবে নিজের আলাদা একটা জগত বা স্বাধীন প্লাটফরম তৈরি করবেন?
যাকে সহজ কথায় আমরা ব্লগ বা ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট বলে থাকি ।
#প্রথমে ব্লগ/ ওয়েব সাইট সম্পর্কে একটু প্রাথমিক ধারনা দেই ।
ব্লগ বা ওয়েবসাইট এর সংজ্ঞা বিভিন্ন দৃষ্টিকোন থেকে ভিন্ন ভিন্ন ।
এর বিশালতার কোন সীমা পরিসীমা নেই ।
অনেক ওয়েবসাইট ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান কিনবা বিভিন্ন আর্থিক লেনদেন করে থাকে আমরা সেই সব বাণিজ্যিক ওয়েবসাইট সম্পর্কে পরবর্তীতে জানবো ।
এখন আপাতত আমরা ব্যক্তিগত ব্লগ / ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানবো ।
খুব ছোট ও ব্যক্তিগত পর্যায়ে
ব্লগ /ওয়েবসাইট হল নিজের একটা স্বাধীন প্লাটফরম যেখানে বিভিন্ন বিষয়ে আপনার চিন্তা- ভাবনা/ যাই আপনি শেয়ার করেন না কেন সব কিছু জমা থাকবে ।
এবং এটা সমস্ত পৃথিবীর কাছে উন্মুক্ত।
যে কেউ আপনাকে খুজে পাবে ।
আপনার লেখা ভাবনা চিন্তা/ যাই আপনি প্রকাশ করেন না কেন
সব নিমিষেই পাওয়া যাবে ।
এবং পৃথিবীর যে কোন প্রান্ত থেকে যেকোনো দেশের লোক আপনার শেয়ার করা বিষয় গুলো পড়তে বা বিভিন্ন উপকারে লাগাতে পারবে ।
এখন যদি বলেন, আমার তো একটা ফেসবুক আইডি আছে , যেখানে আমি নিয়মিত আমার লেখা বা কথা, ছবি যা ইচ্ছে প্রকাশ করি।
তাহলে কেন শুধু এত কাহিনী করে ব্লগ/ ওয়েবসাইট খুলতে যাবো?
# আপনার ফেসবুক আইডি সম্পর্কে আপনি নিশ্চিত করে বলতে পারেন না , এইটা কালকে বন্ধ হয়ে যাবে না?
বা হ্যাক হয়ে যাবে না।
যাই শেয়ার করছেন না কেন?
এইটা আপনার প্রোফাইল এ টিউন হচ্ছে ঠিকই, কিন্তু সেই আইডি টি নষ্ট বা ব্যান হয়ে গেলে
এত সব টিউন/ স্ট্যাটাস বা ছবি সব একবারে চিরতরে হারিয়ে যাবে ।
আবার নুতুন করে নুতন আইডি করতে হবে।
#আর ফেসবুকে আপনার শেয়ার করা কন্টেন্ট( সব এক সাথে মিলিয়ে) শুধু মাত্র আপনার বন্ধুদের মাঝে সীমাবদ্ধ।
সব চেয়ে বড় কথা এইটা কিন্তু ব্লগ বা ওয়েবসাইট এর পূর্ণ সংজ্ঞা নয়
ফেসবুক বা এই জাতীয় অন্যান্য সামাজিক মাধ্যম গুলো নিজেরাই এক একটা ওয়েবসাইট ।
এবং বলতে গেলে আমরা ফেসবুকে ( মার্ক যাকারবাগ) এর ওয়েবসাইট এ আমাদের ভাবনা চিন্তা/ স্ট্যাটাস গুলো প্রকাশ করছি ।
আমাদের প্রয়োজন নিজের একটা আলাদা স্বাধীন প্লাটফরম বা ব্লগ/ ওয়েবসাইট।
বা নিজের নামে একটা আলাদা ইমেইল ঠিকানা ।
যেমন :- http://www.aimzworld.tk
mail@aimzworld.tk
#ব্লগ বা ওয়েবসাইট এর মধ্যে পার্থক্য :-
সব ওয়েবসাইট ব্লগ হতে পারে কিন্তু সব ব্লগ ওয়েবসাইট নয় ।
খুব সাধারনভাবে
ব্লগ হল http://www.google.com এর একটি সেবা http://www.blogger.com
যেখানে আপনার জিমেইল আইডির মাধ্যমে প্রবেশ করে ব্লগ যত ইচ্ছে ব্লগ খুলতে পারবেন ।
এ ছাড়া আরও অসংখ্য প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা ব্লগ খুলার সুবিধা প্রধান করে ।
http://www.wordpress.com
http://www.blog.com
ইত্যাদি
খুব ছোট অর্থে
ওয়েব সাইট হল একটি সার্ভার এর আওতাধীন সংরক্ষিত কন্টেন্ট সমূহকে একটি ডোমেইন এর মাধ্যমে ব্যবহার করা।
এবং প্রয়োজনে ওয়েব সাইট অ্যাডমিনের ইচ্ছে অনুযায়ী পরিচালনা করা ।
যেমন :
http://www.aimzworld.tk
এর একটি hosting/ server রয়েছে ।
যেখানে ওয়েবসাইট টির সব কন্টেন্ট বা তথ্য জমা রয়েছে
এবং এ সব তথ্য একটি নির্দিষ্ট ঠিকানায় রয়েছে
যে টা হল http://www.aimzworld.tk যাকে আমরা ডোমেইন বলি ।
এ ছাড়া রয়েছে আরও বিভিন্ন hosting/ server সম্পকিত কাজ রয়েছে
-------------------------------------------------------------------------------
আমরা এখানে আপাতত ব্লগ নিয়ে আলোচনা করব ।
ব্লগ সাইট কিভাবে করতে হয় :-
পদক্ষেপ ১ – একটি Google অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন।
প্রথমে, আপনার একটি Google অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে।যদি ইতিমধ্যেই অ্যাকাউন্ট থেকে থাকে, তাহলে পদক্ষেপ ১ বাদ দিয়ে পদক্ষেপ ২ থেকে আরম্ভ করুন।
কিন্তু, যদি অ্যাকাউন্ট না থেকে থাকে, তাহলে পদক্ষেপ ১ অনুসরণ করুন।
Google সাইন ইন পেজে যান, এবং সেখানে একটি সাইন আপ বাটন পাবেন যা একদম উপরে ডান দিকের কোনায় অবস্থিত (উপরের ছবিটি দেখুন),
এরপর বাটনটিতে ক্লিক করলে আপনি একটি সাইন আপ পেজ পাবেন।
সমস্ত প্রয়োজনীয় ফিল্ডগুলো পূরণ করুন একটি নতুন Google অ্যাকাউন্ট তৈরি করার জন্য। যখন অ্যাকাউন্ট তৈরি হয়ে যাবে,
আপনি Google এর যেকোনো প্রোডাক্টে সাইন ইন করতে পারবেন, Blogger তার মধ্যে একটি।
পদক্ষেপ ২ – Blogger.com এ সাইন ইন করুন Google অ্যাকাউন্ট দ্বারা
ব্রাউজারে blogger.com টাইপ করলে Google সাইন ইন পেজ আসবে। এর মানে আপনার Google অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে Blogger এ সাইন ইন করতে গেলে।
আমি বিশ্বাস করবো যে, আপনি ইতিমধ্যেই Google অ্যাকাউন্ট তৈরি করে ফেলেছেন। যদি না করে থাকেন,
তাহলে পদক্ষেপ ১ অনুসরণ করুন। এখন, আপনার Google ইমেল এড্রেস ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে Blogger এ সাইন ইন করুন।
পদক্ষেপ ৩ – একটি নতুন ব্লগ তৈরি করুন
Blogger অ্যাকাউন্ট এ সফলভাবে সাইন ইন করার পরে, আপনি Blogger এর প্রথম পাতা পাবেন।এখন, তাহলে চলুন একটি নতুন ব্লগ তৈরি করা যাক। প্রথমে, New Blog বাটনে ক্লিক করুন যা Blogger এর প্রথম পাতার বাম দিকে অবস্থিত।
আপনার স্ক্রিনে একটি নতুন উইন্ডো আসবে। এখন, আপনাকে আপনার ব্লগের শিরোনাম দিতে হবে।
আপনার ব্লগটি কি বিষয়ে, শিরোনাম তা উপস্থাপন করে। এই জন্য, একটি বিষয়ভিত্তিক শিরোনাম হওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
যেমন, আপনি যদি আপনার ব্যক্তিগত বিষয়ে ব্লগ খুলতে চান, তাহলে শিরোনামের নাম দিতে পারেন My Personal Blog.
এরপরে, আপনাকে আপনার ব্লগের Domain Address দিতে হবে।
এমন একটি নাম নির্বাচন করুন যা আপনার ব্লগের বিষয়ের সাথে সম্পৃক্ত। যেমন, আপনার ব্যক্তিগত ব্লগ হলে নাম দিতে পারেন “mypersonalblog”,
এখন আপনার ব্লগের সম্পূর্ণ এড্রেস হবে “mypersonalblog.blogspot.com”. এর আগে নিশ্চিত হয়ে নিন, আপনার নির্বাচিত নামটি সুলভ কিনা।
সবশেষে, আপনার পছন্দনীয় টেম্পলেট নির্বাচন করুন এবং এরপর Create Blog বাটনে ক্লিক করুন।
অভিনন্দন!
সবকিছু ঠিক থাকলে আপনি একটি নিশ্চিতকরণ বার্তা পাবেন যে, আপনার ব্লগ তৈরি হয়ে গেছে।
এখন, আপনি আপনার ব্লগ উপভোগ করতে পারবেন নতুন আর্টিকেল লেখার মধ্য দিয়ে।
এরপর আর বিভিন্ন কাজ রয়েছে
যেমন একটি ভাল টেম্পলেট ব্লগে সেটাপ করা,
টেম্পলেট টি প্রয়োজন মত সম্পাদনা করা ।
এবং আরও কিছু ছোট ছোট আনুষঙ্গিক কাজ।
আপাতত আপনার ব্লগটি তৈরি হয়ে গেছে।
এবং আপনি শেয়ার করতে পারেন আপনার লেখা গুলো।
পরবর্তীতে কিভাবে ব্লগ ডিজাইন করবেন সেটা নিয়ে আলোচনা করব।
এবং কিভাবে hosting/ server এর মাধ্যমে ওয়েবসাইট/ ব্লগ তৈরি করা যায়।
সেটা আলোচনা করব।
ভুল হলে ক্ষমা করবেন, আর এই সম্পর্কিত অনেক টিউন আছে, এই শুধু মাত্র নতুনদের জন্য...।
আজকের মত এই পর্যন্ত
6 মন্তব্য
Thanks
ReplyThanks
Replyসব ব্লগই আসলে ওয়েবসাইট, কিন্তু সব ওয়েবসাইটকে ব্লগ বলা যায় না। ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন লিঙ্কে গিয়ে যা ভিজিট করেন সবগুলোই এক একটা ওয়েবসাইট। ব্লগ হচ্ছে অনলাইন ডায়েরির মতো। এখানে বিভিন্ন বিষয়ে নিজের ইচ্ছামত একজন ব্লগার লিখে থাকেন। সাধারণত একটি পেজে বিভিন্ন লেভেল এবং ক্যাটাগরিতে ভাগ করে লেখা হয় ব্লগে। সাধারণ ওয়েবসাইটে বিভিন্ন পেজে লেখা হয়। যেমনঃ এই sovvomanus কিন্তু একটা ব্লগ। ব্লগের লেখাগুলো এক পেজে সাজানো থাকে এবং সর্বশেষ লেখা সবার উপরে দেখা যায়। কমেন্ট বক্সে অন্যরা কমেন্টও করতে পারে।
Replyতথ্যসূত্রঃ ব্লগ এবং ওয়েবসাইটের মধ্যে পার্থক্য
আপনার কোম্পানির / ব্যাবসা অথবা ব্যক্তিগত নিজের জন্য ফ্রিতে ওয়েব সাইট তৈরি করুন
Replyকিভাবে ফ্রিতে একটি ওয়েবসাইট খোলা যায়
ভাল লাগল
Replyআমার সাইটটিতে ঘুরে আসতে পারেন👈
www.ahshakib7322.blogspot.com
আপনার এই ব্লকটি পড়ে ব্লক সম্পর্কে খুব ভাল জানলাম । ধন্যবাদ
Reply